পৃষ্ঠাসমূহ

সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৫

বয়স যখন ষাটোর্ধ্ব

বার্ধক্যে পুষ্টিবার্ধক্যে কায়িক শ্রম কমে যায়, কমে যায় খাবারে দৈনিক ক্যালরি চাহিদাও। কিন্তু সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত ভিটামিন ও খনিজের প্রয়োজনীয়তা বজায় থাকে। আবার খাবারে রুচি কমে যাওয়া বা নানা ওষুধের প্রতিক্রিয়া অনেক সময়ই বৃদ্ধ ব্যক্তিদের দুর্বলতা, অবসাদ বা ক্লান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময় তাঁরা নিজের প্রয়োজন বা চাহিদার কথা ভালো করে বুঝিয়ে বলতেও পারেন না। গবেষণা বলছে, বয়স্ক ব্যক্তিরা প্রয়োজনের তুলনায় ৪০ শতাংশ খাবার কম খেয়ে থাকেন। তাই বাড়ির ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিটির পুষ্টি ও খাদ্যাভ্যাসের দিকে সবারই বিশেষ নজর দেওয়া দরকার।

উচ্চতা-ওজনের অনুপাত

মহিলাদের উচ্চতা থেকে ওজনের অনুপাত

নিয়মিত হেঁটে শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকুন ও ওজন কমান

হিপোক্রেটাস বলেছিলেন, হাঁটাহাঁটি হল সবচেয়ে সেরা ওষুধ।

চিরকাল স্লিম থাকতে চান? তবে মেনে চলুন সহজ এই ৬টি টিপস

ওজন কমানোর চাইতে বেশী সমস্যা হয় ওজন কমানোর বিষয়টি ধরে রাখার ক্ষেত্রে।

শিশুর দাঁতের ক্ষয়রোগ

শিশুর শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রশান্তির জন্য তার মুখগহ্বরের সঠিক যত্ন নেওয়া জরুরি।

জন্ডিস হলে কি করবেন? জন্ডিসের লক্ষণ ও প্রতীকার সম্পর্কে জেনে নিন

জন্ডিস সবার কাছে পরিচিত একটি শব্দ। কমবেশি সবাই এই রোগ সম্বন্ধে জানেন। সময়মতো এর চিকিৎসা না করা হলে রোগ জটিল হয়ে মৃত্যুও হতে পারে।  জন্ডিস (Jaundice) কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ।

ব্যায়াম ছাড়াই ক্যালোরি ক্ষয় করুন ৬ টি সহজ উপায়ে

আমরা প্রতিদিন নানান ধরণের সুস্বাদু খাবার খেয়ে থাকি। এতে আমাদের দেহে ক্যালোরি প্রবেশ করে। এই ক্যালোরি সঠিক মাত্রায় ক্ষয় না হলে দেহে জমা থাকে। এভাবে প্রতিবার খাওয়ার পর ক্যালোরি ক্ষয় না হলে তা আমাদের দেহেই রয়ে যায় এবং মেদ তৈরি করে।

সিজার করে সন্তান হয়েছে? অবশ্যই জেনে রাখুন দরকারি এসব তথ্য

প্রাকৃতিক উপায়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিবর্তে বর্তমানে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সিজারের সাহায্য নিতে দেখা যায়। কিন্তু সিজারের পর কী হয়, তার ব্যাপারে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। জেনে নিন সিজার করানোর ব্যাপারে দরকারি কিছু তথ্য।

পিত্তথলিতে পাথর হলে কি করবেন? পিত্তথলির পাথর দূর করতে ঘরোয়া সমাধান জেনে নিন

ইদানীং কালের একটি সাধারণ রোগের নাম হল পিত্তথলিতে পাথর (gallstones) হওয়া। সাধারণত যারা দ্রুত তাদের শরীরের ওজন কমাতে চান (weight loss) তারা পিত্তথলিতে পাথর হওয়া রোগের সম্মুখীন বেশী হন।

প্রেগন্যান্সি ক্যালকুলেটর

http://www.healthbarta.com/pregnancy-calculator/http://www.healthbarta.com/pregnancy-calculator/

জেনে নিন মাংস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু উপকারী

মাংস খেতে অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। কেননা এটি সুস্বাদু একটি খাবার। কেউ গরুর মাংস খেতে পছন্দ করেন, কেউ খাসির মাংস আবার কেউবা খেতে পছন্দ করেন মুরগীর মাংস।কিন্তু অনেকেই বলে থাকেন যে মাংস খেলে হার্টের অসুখ, স্থূলতা বৃদ্ধি, ক্যান্সার এমনকি কোলেস্টরেল বহুগুণে বেড়ে যেতে পারে। আসুন জেনে নিই মাংস খাওয়া শরীরের জন্য আসলেই কতটুকু উপকারী।

শান্তিতে আরামের ঘুম চাইলে ২০টি জরুরী পদক্ষেপ

সুস্বাস্থ্যের জন্য ভালো ঘুম সবারই দরকার আর এটা আমরা সবাই জানি বটে, কিন্তু ভালো ঘুম সবার কপালে জোটে না। কারণ যাই হোক, দেখা যায় রাতের পর রাত দু-চোখের পাতা এক করতে পারেন না অনেকেই।প্রচণ্ড ক্লান্ত থাকার পরেও ঘুমের খোঁজ পাওয়া যায় না। অনেকের ঘুম হয় ছাড়া ছাড়া, রাতভর ঘুমালেও শরীরে অবসাদ থেকেই যায়। শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক দিয়ে প্রশান্তি এলে তবেই মানুষের ভালো ঘুম হয়। দেখে নিন শান্তির ঘুম হবার জন্য এক গুচ্ছ কৌশল।

চল্লিশের পরও থাকুন আকর্ষণীয় পুরুষ

বয়স বেড়ে গেলে নারী কীভাবে সুন্দর থাকবে এ নিয়ে আলাপ-আলোচনা কম হয় না। সারা বিশ্বেই বিষয়টিকে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাহলে পুরুষরা কী করবেন?

প্রতিদিনের যে ৭ টি বাজে অভ্যাসে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে আপনার মস্তিষ্কের

আমরা আমাদের সকল কর্মকাণ্ডের জন্য মস্তিষ্কের ওপর নির্ভরশীল। আমাদের দেহ পরিচালনার জন্য প্রথম এবং প্রধান কাজ করে আমাদের মস্তিষ্ক। মস্তিষ্ক ব্যতীত আমরা একটি জড়পদার্থ। কিন্তু আমরা আমাদের মস্তিষ্কের সুস্থতার জন্য কতোটুকু কাজ করে থাকি?

কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কারণ কি? কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ ও প্রতীকার সম্পর্কে জেনে নিন

কোষ্ঠকাঠিন্য একটি অস্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা যখন একজন ব্যক্তি সহজে মলত্যাগ করতে সক্ষম হন না। সাধারণত এক-দুই দিন পরপর মলত্যাগের বেগ হওয়া এবং শুষ্ক ও কঠিন মল নিষ্কাশন কোষ্ঠকাঠিন্য বলে পরিচিত।

নিয়মিত হেঁটে শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকুন ও ওজন কমান

হিপোক্রেটাস বলেছিলেন, হাঁটাহাঁটি হল সবচেয়ে সেরা ওষুধ। গ্রিসের এই বিখ্যাত ফিজিশিয়ানকে বলা মেডিসিনের জনক। হিপোক্রেটাস নিঃসন্দেহে একজন স্মার্ট লোক ছিলেন। আজকাল অনেক দামী গবেষণায় প্রমাণিত যে হাঁটা আমাদের দেহের জন্য কতবেশি জরুরি।গবেষণাগুলোর ফলাফল সত্যিই প্রভাবিত করার মতো। হাঁটায় ডায়বেটিস ও হৃদরোগ দুটিই কমে। সেইসঙ্গে কমে ব্লাড প্রেশার, বাড়ে হাড়ের ঘনত্ব, ওজন তো কমেই আরও অনেক উপকার হয় নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করলে।

প্রশ্নঃ আমার বয়স ২৪। আমি খুব চিকন। আমার দুই তিনটা বন্ধু, ডেকাসন,পাইরেকট্রিন, এই ঔষধ গুলো খেয়ে মোটা হয়েছে। আমিও চিন্তা করছি আমি খাব। এখন এই ঔষধ গুলো খেলে কি কোনো ক্ষতি হবে?

উত্তরঃ ডেকাসন হচ্ছে জীবন রক্ষাকারী একটি মেডিসিন ,যা চরম সংকটে থাকা কোন মারাত্মক অসুস্থ রোগীকে অল্প সময়ের জন্য দেয়া হয়। এটা খেলে সাময়িকভাবে মানুষ ক্ষুধা বৃদ্ধিজনিত কারণে মোটা হয়।

জেনে নিন কতটুকু পানি পান করা উচিত

আমাদের শরীরের তিন ভাগের দুই ভাগই পানি দিয়ে তৈরি। তাই শরীরের প্রতিটি কাজের জন্য পানি জরুরি। পানি শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দিতে এবং হজম ভালো রাখতে সাহায্য করে।তবে কম পানি পান জটিল ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করে। আবার অতিরিক্ত পানি খাওয়াও শরীরের জন্য ঝুঁকিপ্রবণ। তাই নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি পান করা জরুরি। দ্য ইনডিপেনডেন্ট প্রকাশ করেছে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন।

প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা উচিত –

পিপাসা এবং প্রস্রাব শরীরের পানিচক্র নিয়ন্ত্রণ করে। আমরা পিপাসা থাকলে পানি পান করি, টয়লেটে যাই, আবার পানি পান করি-পানি চক্র আবার শুরু হয়।
দ্য ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটির ২০১০ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিদিন একজন সুস্থ পুরুষের অন্তত ২ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। আর নারীর ১ দশমিক ৬ লিটার অথবা আট থেকে ১০ গ্লাস। তবে এটা নির্ভর করবে কাজ কর্ম, স্বাস্থ্য, ওজন ও আবাহাওয়া (গরম, ঠান্ডা)-এগুলোর ওপর।

কখন বুঝবেন পানি শূন্যতায় ভুগছেন –

বেশি পিপাসা লাগলে, গাঢ় হলুদ বর্ণের প্রস্রাব, প্রস্রাবে গন্ধ থাকলে বুঝবেন পানিশূন্যতা হচ্ছে ; শরীরে পানি অভাব হয়েছে। এছাড়া সামান্য মাথা ব্যথা, শুষ্ক মুখ, আলস্যও লাগাও পানি শূন্যতার লক্ষণ।
প্রবীণ লোকেরাও কখনো কখনো পানি শূন্যতার বিষয়টি টের পান না। এদের সমস্যাগুলোও প্রায় একই ধরনের হয় এই সময়ে। এ রকম হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

কখন বুঝবেন শরীরে বেশি পানি হচ্ছে –

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পানে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তবে বেশি পানি পান করলে ইনটোক্সিকেশন এবং সোডিয়ামের মাত্রা অনেক নিচে নেমে হাইপোনেট্রেমিয়া হতে পারে। অনেক সময় এথলেটদের এই সমস্যা দেখা যায়।
আবার কখনো শারীরিক অসুস্থতার কিছু কারণে শরীর বেশি পানি গ্রহণ করতে পারে না। কিডনি এবং হার্টের সমস্যায় এই বিষয়টি হয়। এ সময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই পানি পান করা উচিত।

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন –

কখনো কখনো এমন পরিস্থিতি আসে যখন মানুষকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিতে হয়। যদি আট ঘণ্টার বেশি প্রস্রাব না হয়, অবসন্ন লাগে, দ্রুত হৃদ স্পন্দন হয়, খুব বেশি পানি পিপাসা লাগে- এমনকি সেটা ডায়াবেটিস রোগীর বেলায়ও, তখন চিকিৎসকের কাছে নেওয়া জরুরি। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। বেশিও নয়,কমও নয়। শরীরের কথা শুনুন। তবে কিছু উল্টোপাল্টা মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

চোখের ওষুধ ব্যবহারে সতর্কতা

চোখ… দেহের অতি মূল্যবান একটু অঙ্গ। এই চোখ দিয়েই আমরা পৃথিবী দেখি, নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারি পৃথিবীর বন্ধুর পথে। কিন্তু চোখের পর্যাপ্ত যত্ন করি কি? ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অনিয়মতান্ত্রিক ওষুধ ব্যবহার চোখের অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। কীভাবে সতর্ক হবেন?

২ মিনিটে দাঁত সাদা করবে কলার খোসা

আচ্ছা, অতীত কালে তো ডাক্তার ছিল না। আর ছিল না নামকরা ব্রান্ডের পেস্ট ব্রাশ দাঁত মাজার জন্য। তাহলে কি তখন মানুষের দাঁত থাকতো হলদেটে আর দাগে ভরা? মোটেই না। মানুষের কাছে তখন ছিল হরেক রকম ঘরোয়া টিপস। আর তেমনই একটা হচ্ছে কলার খোসা দিয়ে দাঁত সাদা করা।ভাবছেন এও কি সম্ভব? কিংবা ভাবছেন – “যাহ, সব ভুয়া”… তাই না? কিন্তু অসম্ভব নয়, আর মিথ্যাও নয়। কলার খোসা সত্যিকার অর্থেই বিজ্ঞান সম্মতভাবে আপনার দাঁত সাদা করতে সক্ষম। সুতরাং ভুলে যান দাঁতের ডাক্তারের কাছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করার ভাবনা, আর ঘরে বসেই নিজের দাঁত গুলোকে রাখুন ঝকঝকে। তবে হ্যাঁ, কাজটা করতে হবে সঠিক পদ্ধতিতে। আর আজ জানানো হচ্ছে সেটাই।
কলার খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান। বিশেষ করে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আর ম্যাঙ্গানিজ। আর এরাই হচ্ছে দাঁতকে সাদা করে তুলবার প্রধান হাতিয়ার। এছাড়াও কলার খোসায় আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, যারা কিনা দাঁতকে মজবুত করে তোলার পাশাপাশি খনিজ উপাদান গুলো শোষণ করতেও সহায়তা করে। কলার খোসা নিঃসন্দেহে সাদা করে তুলবে আপনার দাঁত, তবে ব্যবহার করতে হবে সঠিক পদ্ধতিতে। এবং অবশ্যই নিয়ম মেনে। জেনে নিন বিস্তারিত পদ্ধতি।
  • – প্রথমেই বেছে নিন সঠিক কলা। দাঁত সাদা করার জন্য ঠিক ভাবে পাকা কলা হওয়া জরুরী। খুব বেশি পাকাও নয়, খুব বেশি কাঁচাও নয়। এমন কলা বেছে নিন যারা কিনা এখন নিচের দিকে একটু একটু সবুজ। কেননা এই ধরনের কলায় পটাশিয়াম থাকে উচ্চ মাত্রায়। আর এই পটাশিয়ামই দাঁত সাদা করার দায়িত্ব নেবে।
  • – কলা উলটো করে ছিলে নিন। হ্যাঁ, যেভাবে আপনি ছিলে থাকেন কলা ঠিক তার উলটো দিক থেকে ছিলে নিন। দেখবেন যে কলার গায়ে লম্বা লম্বা সুতার মতন আঁশ থাকে। উলটো করে ছিলে নিয়ে এই আঁশ গুলো থাকবে খোসার সাথেই।
  • – খোসা থেকে চারকোনা করে দুটি টুকরো কেটে নিন। আপনার সুবিধা মতন আকারেই কেটে নিন। চাইলে এই কাটা খোসা ফ্রিজেও সংরক্ষণ করতে পারেন।
  • – এবার সকালে দাঁত ব্রাশ করবার পূর্বে এই কলার খোসার ভেতরের অংশটি দিয়ে আপনার দাঁত খুব ভাল করে ঘষুন। প্রথম টুকরোটি দিয়ে পুরো এক মিনিট ঘষুন। তারপর সেটা বদলে দ্বিতীয় টুকরোটি দিয়ে আরও এক মিনিট। অর্থাৎ পুরো দুই মিনিট দাঁতকে ঘষুন। দাঁতের প্রত্যেকটি অংশে যেন পৌছায় এমন ভাবে ঘষতে হবে।
  • – দাঁত ঘষা হলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট করতে পারলে ভালো। এই সময়ে পানি বা অন্য কিছু খাবেন না, কিংবা কুলি করবেন না। সময়টা পেরিয়ে গেলে আপনার নিয়মিত ব্যবহারের টুথ পেস্ট দিয়ে দাঁত মেজে নিন।
এবার আয়নায় তাকিয়ে দেখুন তো, লাগছে না দাঁত একটু বেশি পরিষ্কার? ৪/৫ দিন এমন করার পরেই দেখবেন আগের চাইতে অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে আপনার দাঁত। হলদে ভাব যেমন কমে গেছে, তেমনি কালো ছোপটাও অনেকটাই সরে গেছে। যারা ধূমপান বা মদ্যপান করেন, তাদের ক্ষেত্রেও কাজ করবে এই পদ্ধতি। তবে ব্যবহার করতে হবে বেশ দীর্ঘদিন। এবং সঠিক নিয়েম মেনে।
অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে-
– এটা কোনও ম্যাজিক নয়। তাই ভালো ফল পেতে নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।
– অবশ্যই কমপক্ষে ২ মিনিট ঘষতে হবে। এই সময়টা জরুরি। বেশি ঘষলে আরও ভালো।
– ঘষার পর অবশ্যই সময় দিতে হবে খনিজ গুলো দাঁতে শোষিত হবার।
– যাদের দাঁত মদ্যপান, ধূমপান বা অসুস্থতার কারণে হলুদ তাদের ক্ষেত্রে একটু সময় লাগবে।
– কলার খোসায় প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই অবশ্যই দাঁত খুব ভালভাবে মেজে নিতে হবে। এবং এই কারণেই দিনে ১ বারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।
– যাদের দাঁত খুব একটা বেশি হলুদ নয়, তারা সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন।
অনেকেই বলবেন যে কাজ হয় না, ভুয়া ইত্যাদি। কিন্তু মোদ্দা কথাটা হলো হয় তারা চেষ্টা না করেই বলেছেন, কিংবা চেষ্টা করলেও সঠিক ভাবে করেননি। ফল পাবার জন্য অবশ্যই নিয়ম মেনে প্রয়োগ করতে হবে। আর তাই অন্য লোকের কথা শোনা বাদ দিয়ে নিজেই চেষ্টা করে দেখুন না!

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫

প্রতিদিন মাত্র ১টি কলা খেয়ে দূরে রাখুন ১২টি স্বাস্থ্য সমস্যা

অতি পরিচিত সস্তা একটি ফল হল কলা। সারা বছর পাওয়া যায় এই ফলটি। কিন্তু এই ফলটি খেতে আমরা অনেকেই পছন্দ করি না। আবার অনেকে মনে করেন কলা শরীরকে মোটা করে তোলে। অথচ নিয়মিত কলা খেলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কলা দৈনন্দিন অনেক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে দেহকে সুস্থ রাখে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন একটি কলা, আর দেখুন এর ম্যাজিক। তাহলে জেনে নেওয়া যাক প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কলার রাখার উপকারিতা-

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

ড্রাগ লাইসেন্স

ওষুধের দোকান খুলে বৈধভাবে ওষুধের ব্যবসা করতে চাইলে ড্রাগ লাইসেন্স নেয়া জরুরি। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ঔষধ প্রশাসনের কাছ থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়